 
							
							 
                    
একজন হাজী আমিনুর রশিদ ইয়াছিন কিশোর সময়কাল ফেরিয়ে তরুণ যুবক,তখন থেকে স্বপ্ন দেখতেন উদ্যোক্তা হওয়ার,সকল চড়াই উৎরাই পেরিয়ে, নিজেকে সফল উদ্যোক্তা হিসেবে তৈরি করেছেন।আমাদের দেশ আয়তনের দিক থেকে ছোট, কিন্তু জনসংখ্যা অনেক বেশি,পযাপ্ত কর্মসংস্হানের অভাবে বেকার সমস্যা দিন দিন বেড়ে যাচ্ছে, সেই চিন্তা থেকে, শতভাগ রপ্তানী ব্যবসা শুরু করলেন,যখন তিন তিনটি ফেরি পাড়ি দিয়ে ঢাকা আসা যাওয়া করা লাগত কুমিল্লার মানুষের, তখনই শতভাগ রপ্তানি মুখী শিল্প কারখানা স্হাপন করে,দুস্ত,অসহায় নারী এবং হাজারো বেকারের কর্মস্হান করেছেন।বাংলাদেশের সোনালী আশ পাট থেকে জুতা তৈরি করে, রপ্তানি করে, অর্জন করেছেন বৈদেশিক মুদ্রা। সচল করেছেন দেশের অর্থনীতির চাকা।একাধিক বার দেশের সর্ব্বোচ্চ করদাতা নির্বাচিত হয়েছে।পেয়েছেন একাধিক স্বর্ন পদক।জনাব হাজী আমিনুর রশিদ ইয়াছিন সাহেব রাজনীতিতে এসেছেন মানুষের সেবার ব্রত নিয়ে,ওনি চিন্তা করছেন রাজনীতির মাধ্যমে দেশ ও জাতীর সেবা ব্যাপক ভাবে করা সহজ,সেই লক্ষে জাতীয়তাবাদী দলের সাথে রাজনীতি জীবন শুরু করেন,তারই ধারাবাহিকতায় ১৯৯৬ সালে সদর দক্ষিণ থেকে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল থেকে ধানের শীষ প্রতিক নিয়ে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ গ্রহন করে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন।তিনি কুমিল্লার প্রয়াত রাজনীতিবীদ লেফটেন্যান্ট কর্নেল আকবর হোসেনের সাথে সক্রিয়ভাবে রাজনীতিতে অংশগ্রহন করেছিলেন,২০০১ সালের প্রয়াত নেতা লেফটেন্যান্ট কর্নেল আকবর হোসেনের নির্বাচনে, বলিষ্ঠ ভূমিকা রেখে ছিলেন, হাজী আমিনুর রশিদ ইয়াছিন ভাইয়ের রাজনৈতিক দূরদর্শিতা দেখে, কর্নেল আকবর হোসেন তখন বলে ছিলেন ওনার অর্বতমানে কুমিল্লা সদরের রাজনীতির হাল ধরার জন্য এবং জনসমক্ষে বলে ছিলেন পরবর্তীতে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে হাজী আমিনুর রশিদ ইয়াছিন ভাই সদর আসন থেকে নির্বাচন করবেন।তারই ধারাবাহিকতায় হাজী আমিনুর রাশীদ ইয়াসিন সাহেব কুমিল্লা সদর তথা বর্তমান ৬ আসনের রাজনীতির হাল ধরেছেন।প্রয়াত নেতা লেফটেন্যান্ট কর্নেল আকবর হোসেনের মৃত্যুতে নেতৃত্ব শুন্য হয়ে যাওয়া রাজনীতির তৎকালীন হাল ধরে ছিলেন কঠোর হাতে, সেই হতে এখনো পর্যন্ত কুমিল্লা সদর রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের পাশে আছেন বটবৃক্ষকের মত।দলের সুসময়ে যারা দলের সাইনবোর্ড ব্যবহার করে অর্থ উপার্জন করছেন, তারা দলের দুঃসময়ে কেউ ইউরোপে পাড়ী জমিয়ে উন্নত জীবন উপভোগ করেছেন,কেউবা বিরোধী দলের সাথে মিশে সেইফ জোনে অবস্থান,অনেকে আবার বিরোধী দলের সাথে অর্থ উপার্জনে নেমে পড়েছেন।তারা কখনো তৃণমূলের খোঁজ খবর রাখেনি কিংবা প্রয়োজন মনে করেনি।ধারাবাহিক ভাবে দুইযুগের বেশী সময় ধরে কুমিল্লা সদর দক্ষিণ / সদরের জাতীয়তাবাদী মতাদর্শের নেতাকর্মিদের পাশে ছিলেন বটবৃক্ষের ছায়া হয়ে। রাজনীতিতে আসার পূর্বেই ওনি একজন শিল্পপতি,ওনি রাজনীতিতে না এসে চাইলেই উন্নত জীবন যাপন করতে পারতেন। ওনি রাজনীতি করেন দেশ জাতীর কল্যানের জন্য। যুগে যুগে রাজনীতিবীদ তৈরি হবে,হাজী ইয়াসিনরা ক্ষণজন্মা। হাজী আমিনুর রশিদ ইয়াসিন সাহেবরা সুস্থ ধারার রাজনীতির বার্তা নিয়ে আসে দেশ জাতির জন্য।হাজী ইয়াসিন সাহেবর মত লোকদের বড় প্রয়োজন,ওনারা রাজনীতির সৌন্দর্য, তারা ব্যক্তি স্বার্থের চেয়ে, দেশ, জাতি এবং দলের স্বার্থকে সমুন্নত রাখে।শহীদ রাষ্ট্রপ্রতি জিয়াউর রহমানের হাতে গড়া দল,দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার দেশপ্রেম,আগামীর বাংলাদেশ,জনাব তারেক রহমানের সময় উপযোগী সিদ্ধান্ত, যিনি সতের বছর প্রবাস জীবনে থেকেও, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির সর্বোচ্চ জনপ্রিয়তা বাংলাদেশের সাধারন জনগনের মনে জায়গা করে নিয়েছেন, হাজী আমিনুর রশিদ ইয়াছিন ভাইদের মত পরিচ্ছন্ন,দেশপ্রেমিক, গনতন্ত্র প্রেমি এবং সর্বোপরি কর্মীবান্ধব রাজনীতির কারণে।হাজী আমিনুর রশিদ ইয়াছিন ভাইদের মত রাজনীতিবীদের হাত ধরে আগামী দিনে, দেশ নায়ক তারেক রহমান ৩১ দফা বাস্তবায়িত হবে ইনশাআল্লাহ।
লেখক:
জাহিদুল ইসলাম,
সাধারণ সম্পাদক, ৭নং ওয়ার্ড বিএনপি ,৪নং আমড়াতলী ইউনিয়ন
Leave a Reply